Live

পাকিস্তানের ৩৫-৪০ জওয়ান প্রাণ হারিয়েছেন। ভারতের তরফে প্রাণহানির সংখ্যা জানানো হল। বিশদ পড়ুন। #India #Pakistan #OperationSindoor #ABPAnanda

 Operation Sindoor: ভারতের ৫ সৈনিক প্রাণ হারিয়েছেন, Operation Sindoor নিয়ে জানাল সেনা

Indian Military Briefing: রবিবার তিন সেনার প্রধানরা সাংবাদিক বৈঠক করেন।


নয়াদিল্লি: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার বদলা নেওয়া হয়েছে স্ট্রাইক চালিয়ে। Operation Sindoor অভিযান চালিয়ে পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে ন'টি জঙ্গিঘাঁটি ভেঙে দিয়েছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। সেই অভিযানে ১০০-র বেশি জঙ্গি মারা গিয়েছে। প্রাণ হারিয়েছেন পাক সেনার ৩৫-৪০ জওয়ান। পাশাপাশি, ভারতের তরফেও পাঁচ সৈনিকও প্রাণ হারিয়েছেন। রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে ভারতের তিন বাহিনীর তরফে এমনই জানানো হল। (Operation Sindoor)

বিবার তিন সেনার প্রধানরা সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানেই ভারতের তরফে পাঁচ সৈনিকের প্রাণ গিয়েছে বলে জানানো হয়। 

DEMO লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই বলেন, "পহেলগাঁও হামলার জবাবে Operation Sindoor শুরু হয়, তাতে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর পাঁচ সৈনিকে হারিয়েছি আমরা। সহযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার্ঘ জানাই আমি। ওঁদের বলিদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।" (Indian Military Briefing demo লেফটেন্যান্ট জেনারেল ঘাই এদিন জানান, পহেলগাঁও হামলার জবাবে ভারত পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যে সামরিক অভিযান চালায়, তাতে ১০০-র বেশি জঙ্গি মারা গিয়েছে। মোট ন'টি জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। নিহত জঙ্গিদের মধ্যে কুখ্যাত জঙ্গিরাও ছিল। ইউসুফ আজহার, আব্দুল মালিক রউফ এবং মুদাসির আহমেদের মতো জঙ্গি মারা গিয়েছে।

 পাকিস্তানের বেশ কিছু বিমানও নামানো হয়েছে বলে এদিন জানানো হয়। মাঝ আকাশেই যেহেতু পাক বিমানকে ঠেকিয়ে দেওয়া হয়, তার জন্য ধ্বংসাবশেষ দেখানো যাচ্ছে না বলে জানানো হয়েছে। তবে ভারতের বায়ুসেনার কেউ প্রাণ হারাননি, সকলে জীবিত অবস্থায় ফিরে এসেছেন। এয়ার মার্শাল একে ভারতী বলেন, "নির্ধারিত লক্ষ্যে আঘাত হানতে সফল হয়েছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। আমাদের সব পাইলট ফিরে এসেছেন। এই অভিযানের ফল দেখল গোটা বিশ্ব।

"শুধু তাই নয়, দুই দেশের মধ্যে সংঘাত চলাকালীন, গত ১ থেকে ১০ মে-র মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় পাকিস্তানি সেনার ৩৫-৪০ জওয়ানও প্রাণ হারান বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনা। DGMO লেফটেন্যান্ট জেনারেল ঘাই জানিয়েছেন, এদিন ভারতের তরফে পাকিস্তানকে বার্তা পাঠানো হয়েছে। যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পরও যেভাবে ১০ মে নীতি লঙ্ঘন করে পাকিস্তান, এমন চলতে থাকলে কড়া ভাষাতেই জবাব দেওয়া হবে। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনী জানিয়েছে, গভীর রাতে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে জঙ্গিঘাঁটিগুলি ধ্বংসের পর পাকিস্তানকে সেকথা জানানোও হয়েছিল। তার পরও পাকিস্তানের তরফে ঝাঁকে ঝাঁকে ড্রোন পাঠানো হয়। তবে ভারত যেহেতু আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল, তাই কোনও ক্ষতি করতে পারেনি পাকিস্তান।




Previous Post Next Post